বিশাল বড় বড় সামুদ্রিক মাছ দিয়ে বৌদিদের ভোজনের আয়োজন

সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়। এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়।

পুষ্করিণী বা পুকুর এক ধরনের স্থির পানির ক্ষুদ্র জলাশয় যা হ্রদের চেয়ে ছোট। পুকুর প্রকৃতি প্রদত্ত সৃষ্ট কিংবা মানুষ কর্তৃক খননকৃত – উভয় ধরনেরই হতে পারে। পোষা ও বন্য প্রাণীর উত্তম আবাসস্থল হিসেবে এটির ভূমিকা বিশাল ও ব্যাপক। প্রধানতঃ পুকুরের পানিতে মার্শ, জলজ উদ্ভিদ এবং জলজ প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে বিবেচিত।

মাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দেহে সচরাচর আঁইশ থাকে,সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়।

জাল বাংলাদেশের প্রাচীন মাছ ধরার কৌশল। তম্মধ্যে ঝাঁকি জাল অন্যতম। ঝাঁকি জালের উপরের প্রান্তে সরু রশি বাঁধা থাকে। … মাছ ধরার সময় খাল,পুকুর বা নদীর তীর থেকে রশিটি হাতে রেখে জাল পানিতে ছুড়ে মারা হয়।

আরোও পড়ুনঃ বর্তমান যুগে সব কিছু মাধ্যমই এখন অগ্রগতির শিখরে। এই অগ্রগতির যুগে বিজ্ঞান ছুঁয়েছে সাফল্যের শিখর। মানুষ তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সব জটিল মাধ্যমগুলোকেই হাতের মুঠোয় আনতে সফল হয়েছে।

মানুষ এখন নিমিষে অধিক জটিলতর কাজ করে ফেলতে পারে। বর্তমান যুগে এসে খবরাখবর, খেলাধুলা, গানবাজনা ও মনোরঞ্জন মানুষের হাতের মুঠোয় এসেছে,একটি মাধ্যমের সাহায্যে সেটি হলো সোশ্যাল মিডিয়া।এমনকি এটি আপনার থেকে দূরে থাকা কোনো মানুষের সাথে নিমিষেই বার্তা লাভ স্থাপন করতে পারে।

আমরা যেকোনো জায়গায় স্মার্ট ফোনের সাহায্যে টেলিভিশন দেখার উপভোগ করতে পারি, যেখানে পূর্বে আমরা একটি স্থির স্থানে দাড়িয়েই উপভোগ করতে পারতাম।সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়।এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়।

সেটা নাচ,গান,মাছ ধরা,সাপ ধরা,অশ্লীল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমরা অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগুলো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।